ছাত্র-যুব আন্দোলনের ফলে নেপালের সংসদ ভেঙে দেওয়া হয়। সেনাবাহিনী, রাষ্ট্রপতি, দেশের সকল রাজনৈতিক দল এবং আন্দোলনকারী নেতারা একত্রিত হন। দেশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কিকে চূড়ান্ত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর অফিস তার জন্য নতুন করে সাজানো হয়েছে। শুক্রবার রাতে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে। রাত ৯টায় রাষ্ট্রপতির সামনে নাদা দেশ পরিচালনার জন্য প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সুশীলার দায়িত্ব নেওয়া উচিত। ৮-৯ সেপ্টেম্বর নেপালে সরকারবিরোধী আন্দোলন যুদ্ধক্ষেত্রের রূপ নেয়। ক্ষুব্ধ জনতা প্রধানমন্ত্রীর অফিসে আগুন ধরিয়ে দেয়। চাপের মুখে কেপি শর্মা ওলি বিক্ষোভের দ্বিতীয় দিনে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করেন। সেই রাতেই নেপাল সেনাবাহিনী দেশটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। নেপালে কে বসতি স্থাপন করবে? ভদ্রকালীতে অবস্থিত সেনাবাহিনীর প্রধান কার্যালয়ে এ নিয়ে অনেক আলোচনা চলছে। দেশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কির নাম শুরু থেকেই শোনা যাচ্ছিল। পরে অবশ্যই আরও তিনজনের নাম উঠে আসে। কাঠমান্ডুর মেয়র বলেন্দ্র শাহ, নেপালের বিদ্যুৎ বিভাগের প্রাক্তন সিইও, কুলমান গ্রাইন্ডিং এবং অন্যান্য ধরণের নদীর নাম নিয়ে আলোচনা চলছে। অবশেষে ৭৩ বছর বয়সী সুশীলা কার্কির নাম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চূড়ান্ত করা হয়। নেপালের সকল স্তরের মানুষ তাকে দেশের প্রথম মহিলা প্রধান বিচারপতি সুশীলা হিসেবে ভালোবাসতেন। শ্রদ্ধা। এবার তিনি প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবার ইতিহাস তৈরি করলেন। এখন তার জন্য প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো অশান্ত নেপালে আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। তার সাথে ভারতের গভীর সম্পর্ক রয়েছে।
सुशीला कार्की ने नेपाल की पहली महिला प्रधानमंत्री के रूप में शपथ ली