সোমবারের ‘নবান্ন অভিযান’ ঠেকাতে হাওড়া জুড়ে নজিরবিহীন নিরাপত্তার ব্যবস্থা করল সিটি পুলিশ। সংগঠকদের আবেদন খারিজ করে পুলিশ জানিয়েছে, অনুমতি ছাড়া কোনও জমায়েত কিংবা মিছিল করতে দেওয়া হবে না। শহরের মূল রাস্তাগুলিতে রবিবার রাত থেকেই ব্যারিকেড বসানো শুরু করে দিয়েছিল পুলিশ। জলকামান, রোবোকপ, কুকুর স্কোয়াড ও ড্রোন দিয়ে চালানো হবে নজরদারি। প্রায় ২০০০ পুলিশ মোতায়েন করা হচ্ছে, সঙ্গে থাকবে RAF ও কুইক রেসপন্স টিম। নবান্নমুখী সম্ভাব্য রুট হাওড়া স্টেশন, রেলওয়ে মিউজিয়াম, ফোরশোর রোড, কাজীপাড়া মোড়* সব জায়গাতেই থাকছে কড়া প্রহরা। সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে দাবি, তাঁদের কর্মসূচি স্থগিত নয়। বহু কর্মী রবিবার রাতেই শহরে এসে পৌঁছে গিয়েছেন। সংগঠকদের অভিযোগ, প্রতিবছর এই কর্মসূচির জন্য সাধারণ মানুষকে দায়ী করা হচ্ছে, অথচ চাকরিপ্রার্থীদের যন্ত্রণা চোখে পড়ছে না প্রশাসনের। এদিকে, বারবার শহরে আন্দোলনের জেরে মঙ্গলাহাটের ব্যবসা মার খাচ্ছে বলে ক্ষোভ ব্যবসায়ীদের। ট্র্যাফিক বিধ্বস্ত হওয়ার আশঙ্কায় বহু মানুষ বিকল্প রুট খুঁজছেন ৷ দীর্ঘ যানজটের আশঙ্কায় অফিসযাত্রী থেকে রোগী- সকলেই উদ্বিগ্ন। তবে পুলিশ জানিয়েছে, আদালতের নির্দেশ মেনেই মঙ্গলাহাট ও শহরজুড়ে স্বাভাবিকতা বজায় রাখতে সবরকম প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আইন ভাঙা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে পুলিশের তরফে। এর আগে গত শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্ট ই বিষয়ক মামলার শুনানিতে স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে, অনুমতি ছাড়া ২৮ জুলাই নবান্ন অভিযান করলে পুলিশ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারবে ৷
नवान्न अभियान पर प्रतिबंध, पुलिस ने सुरक्षा घेरा बनाने के लिए हावड़ा में बैरिकेड्स लगाए
